দেশের সম্ভাবনাময় চামড়াশিল্পে নতুন করে রপ্তানির দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। দীর্ঘদিন পর সরকার কাঁচা ও ওয়েট ব্লু (লবণযুক্ত, পশম ছাড়ানো) চামড়া রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে, যা চীন ও ভিয়েতনামের মতো বাজারে প্রবেশের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। ইতিমধ্যে ভিয়েতনামের ব্যবসায়ীরা ঢাকার পোস্তা এলাকার আড়তদারদের সঙ্গে
চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য না পেয়ে ফেলা হয়েছে হালদা নদীর শাখা তেলপারই খালে। খালে ফেলা চামড়ায় ইতিমধ্যে পচন ধরেছে। এতে মারাত্মক দূষণের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে ফটিকছড়ি থানায় মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
বশিরউদ্দীন বলেন, ‘গত ১০ বছরের মধ্যে চামড়ার দাম এ বছর সর্বোচ্চ। গরমের কারণে সংরক্ষণে সমস্যা হওয়ায় এ বছর চামড়া পচে নষ্ট হয়েছে। এ ছাড়া মৌসুমি ব্যবসায়ীদের অদূরদর্শিতা ও জ্ঞানের অভাবের কারণে চামড়া কেনাবেচায় তাঁরা ধাক্কা খেয়েছেন।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘চামড়াশিল্পে গত ১৫ বছরে যে অধঃপতন ঘটেছে, যে নৈরাজ্য ও সিন্ডিকেট সৃষ্টি হয়েছে, তা ভেঙে দেওয়া জন্য সারা দেশে আমি ব্যক্তিগতভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছি। সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। এ ছাড়া কন্ট্রোল টিমও কাজ করছে।’
‘আমরা যে চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছিলাম, সেটি ছিল লবণসহ দাম। ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা যেটা বিক্রি হচ্ছে, সেটি লবন ছাড়া। বিগত বহু বছর ধরে যে দামে বিক্রি হতো এই দাম তাঁর থেকে বেশি।’